দৈনিক প্রথমবার্তা নিজস্ব প্রতিবেদন মোঃ বিল্লাল হোসেন
মঙ্গলবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপজেলা পূর্ব মেড্ডা হাদিসা বেগমকে যৌতুকের দাবিতে হত্যা রচেষ্টা হাদিসা বেগম ২৩ হাদিসা বেগম বলে আমাকে বিয়ে দেয় মাছীহাতা ইউনিয়নের জগত শা গ্রামের সাব্বির খার কাছে আমাকে বিয়ের পর থেকে যৌতুকের জন্য বিভিন্ন ভাবে অত্যাচার করে তার বাবা মৃত কামাল খা আমার দুইটি সন্তান হয় একটি মেয়ে আরেকটি ছেলে তারপরেও আমি চেষ্টা করি ভালো হওয়ার জন্য কিন্তু সে আমাকে অত্যাচার করে অত্যাচার সইতে না পেরে আমি সাব্বির খাকে ২৮ শে জানুয়ারি তালাক দেই তারপরে আমার বাসায় নেশা করে আসে আমার বাসায় এসে আমার অসুস্থ বাবাকে হত্য র চেষ্টা করে আমাকেও মাইর দূর করে তার পরে আমি অসুস্থ অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদ র হসপিটালে ভর্তি হয় তার মা কুলসুম বেগম ৪০ বলে আমি ফুটপাতে পিঠা বিক্রি করে চলি আমার মেয়েটাকে বিয়ে দেয় মাছীহাটা ইউনিনের জগত শা গ্রামের মৃত কামালখা র ছেলে সাব্বির খার কাছে আমি বিয়ের সময় এক বুড়ি স্বর্ণ দেই আমার মেয়ের গর্ভে দুইটি বাচ্চা হয় চেষ্টা করলাম সে যেন ভালো হয়ে চলে কিন্তু না সাব্বির খ াঁ প্রতিদিন নেশা করে এসে আমার মেয়েকে অত্যাচার করে আমি এই পর্যন্ত ৭ লক্ষ টাকা সাব্বিরখাকে দে ই কিন্তু সে আমার মেয়েকে অত্যাচার করে মাছীহাতার ইউনিয়ন চেয়ারম্যান আলমগীর এসে মীমাংসা করে নিয়ে যায় তার পরেও আমার মেয়েটাকে অত্যাচার করে আমি তিনবার ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর থানা কর্মরত অফিসার সায়েম কে দিয়ে উদ্ধার করে নিয়ে আসি আমার মেয়ে হাদিসা খাতুন সাব্বির খাকে 28 শে জানুয়ারি তালাক নামা দিয়ে পাঠায় তারপরে সাব্বির খা আমার স্বামী আব্দুল মান্নান মিয়া ৬০ কে হত্যার চেষ্টা করে আমার মেয়ে হাদিসা বেগম ফিরাইতে গেলে আমার মেয়েকে হত্যা র চেষ্টা করে তারপরে আমি আমার মেয়ে হাদিসাকে অসুস্থ অবস্থায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর হাসপাতালে ভর্তি করী