
বিশেষ প্রতিনিধ:-
রাজধানীর গনকটুলি কলোনি ও বইল খানা যা ১৪ টুলি নামে ও পরিচিত , এখানে দীর্ঘদিন যাবত চলছে মরণ নাশক গাজা, প্যাথেডিন, মদ, ইয়াবা, হেরোইন সহ মাদক বাণিজ্য আর এই মাদক বাণিজ্যের মূল ডিলার স্বপন ও তার স্ত্রী মাসু, রিপন, সুখী, শাবানা, ইয়াছিন, ইউসুফ, জোল্লা, শান্ত, রানি, তামান্না, কালন ওরফে টোকাই কালন। কিছুদিন আগে যৌথ অভিযানে বিপুল পরিমান মাদক সহ স্বপন মহাজন গ্রেফতার হলেও জামিনে এসে গড়ে তোলেন আরেক মাদক সাম্রাজ্য । এদিকে মাদক ব্যবসায়ী ও সাজা প্রাপ্ত আসামি পুলিশের সোর্স আমিরের পাইটু আওয়ামী দোষর আক্তার মাদক ব্যাবসায়িদের তদারকি করেন। ভিন্নদিকে মাদক ব্যাবসার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে জন্ম নেয় আরেক ইয়াবা ব্যবসায়ী সুন্দরী-মক্ষীরানি শান্তা, সাবা ও আফসানা । গোপন সূত্রে জানা যায় মাদক ব্যবসায়ী আফসানার সঙ্গে প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে গভীর সম্পর্ক। এদিকে সাবেক পুলিশের সোর্স ও মাদক ব্যবসায়ী আমির সাজাপ্রাপ্ত মামলায় গ্রেপ্তার হলেও থামছে না তার সঙ্গীদের তৎপরতা । গোপন সূত্রে আরও জানা যায় কালো পদ্দার আড়াল থেকে ভিন্ন রূপে শেলটার দিচ্ছেন এই সব মাদক ব্যবসায়ীদের কে বা কারা, যার বিনিময় দৈনন্দিন বা সাপ্তাহিক নিয়মে চাঁদা নেওয়ারও অভিযোগ পাওয়া যায়। যার কারনে মাদকের বিরুদ্ধে কোন অভিযান হলে আগেই তা জানিয়ে দেন মাদক ব্যাবসায়িদেরকে – কথিত সন্ত্রাসী – কিশোর গ্যাং সদস্য টোকাই সিদ্দিক। তাই এলাকাবাসীর দাবি স্থানীয় থানা পুলিশ মাদকের বিরুদ্ধে সকল অভিযান অব্যাহত রেখেছেন বলেই কলোনিতে মাদক ব্যবসা ব্যাপক হারে বেড়েছে , তবে যৌথ বাহিনীর অভিযান চলমান থাকলে হয়তো কিছুটা নিয়ন্ত্রণে থাকতে পাড়ে মাদক ব্যবসা। এদিকে দৈনিক প্রথমবার প্রতিবেদক এলাকার জনসাধারণ এবং যুব সমাজকে ধ্বংসের হাত থেকে বাঁচাতে মরিয়া হয়ে উঠেছেন , হয়ত অচিরেই প্রকৃত কালো শক্তির মুখোশ প্রকাশ্যের জন্য,,,