কিডনি রোগে আক্রান্ত নাগরপুরের মাস্টার্স পাস ছাত্রী ফাতেমা আক্তার বাঁচতে চায় – dainikprothombarta    
রবিবার, ১৪ ডিসেম্বর ২০২৫, ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
টঙ্গীতে বিকাশ এজেন্টকে গুলি করে ৫০ লাখ টাকা ছিনতাই রায়পুরে অবৈধ মাটি ও নদীর চর কাটায় যুবকের ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড টাংগাইলে সময়ের সাহিত্য কন্ঠ পত্রিকার চতুর্থ প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী ও পুরস্কার বিতরণ অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত ২০২৫ হাদীকে গুলিবিদ্ধের প্রতিবাদে বেলকুচিতে বিএনপির বিক্ষোভ মিছিল  মাদারগঞ্জে নবাগত ইউএনও ও ওসি সাথে গণঅধিকার পরিষদের সৌজন্য সাক্ষাৎ টঙ্গী স্টেশন রোডে ছিনতাইকারী আটক, এলাকাবাসীর দাবি দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা ও নিরাপত্তা জোরদার সরাইল উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের উদ্যোগে বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে সেমিনার অনুষ্ঠিত।  গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে রোগী সেজে দুদকের আকস্মিক অভিযান টাঙ্গাইলের কালিহাতিতে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী লুৎফর রহমান মতিনের মনোনয়ন বাতিলের দাবিতে মশাল মিছিল পিছালো ব্রাকসু নির্বাচন ২১ জানুয়ারি ২০২৬

কিডনি রোগে আক্রান্ত নাগরপুরের মাস্টার্স পাস ছাত্রী ফাতেমা আক্তার বাঁচতে চায়

  • Update Time : বুধবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ১০৮ Time View

 হোসাইন মৃদুল নাগরপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধিঃ

টাঙ্গাইলের নাগরপুর উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়নের জালাই গ্রামের মোঃ রহম শেখের মেয়ে মেধাবী ছাত্রী ফাতেমা আক্তার (৩০) দু’টি কিডনি বিকল হয়ে পড়েছে। মাস্টার্স পাস (ফাতেমা) চিকিৎসাহীনতায় ধীরে ধীরে মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ছেন। পরিবারে উপার্জন অক্ষম বৃদ্ধ পিতা ও দিনমজুর ভাইয়ের সংসারে এখন আর মিলছে না অর্থ। ফলে চিকিৎসাহীনতায় সাহায্যের আকুতি জানিয়েছেন ফাতেমা ও তার পরিবার। শিক্ষাজীবনে ফাতেমা ২০১২ সালে এস এসসি পাশ করেন পরে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার করটিয়া সরকারি সা’দত কলেজ ২০১৯ সালে রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগ থেকে মাস্টার্স পাশ করেন। তার ইচ্ছে ছিলো ভালো একটা চাকরি নিয়ে অভাবের সংসারের হাল ধরবেন। কয়েক বছর পার হতে না হতেই তার শরীরে গত (২৫ জানুয়ারি) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয় হাসপাতালে কিডনি বিভাগের ডা. নারগিছ কে দেখালে ধরা পড়ে দুরারোগ্য কিডনি জনিত রোগ। ডা. নারগিছ জানিয়েছেন, ফাতেমা আক্তারের দুটো কিডনির অবস্থা ভালো নেই। কিডনির উন্নত চিকিৎসা করিয়ে অপারেশন না করলে তাকে হয়তো বাঁচানো যাবে না। দ্রুতই তার চিকিৎসা প্রয়োজন। ভুক্তভোগী ফাতেমা আক্তার জানান, আমি মৃত্যুপথযাত্রী। আমাকে আপনারা বাঁচান। আল্লাহর রহমতে আমি আপনাদের সহযোগিতায় সুস্থ হলে বাকি জীবন মানুষের কল্যাণে কাজ করে যাব। ফাতেমা আক্তারের বড় ভাই হাসান আলী বলেন, ঢাকার একটি বেসরকারি হাই স্কুলের দপ্তরি পদে চাকরি করেন, যা ইনকাম হয় তা দিয়ে পরিবারের খরচ চালানোই কষ্ট, ফাতেমা আক্তার চিকিৎসার জন্য প্রতিমাসে প্রায় ৪০ হাজার টাকার ঔষধ লাগে, এত টাকার জোগাড় করা পরিবারের পক্ষ থেকে সম্ভব হচ্ছে না, অর্থের অভাবে তার চিকিৎসা বর্তমানে থেমে যাওয়ার পথে। অভাবের সংসারে এখন আর মিলছে না অর্থ। বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের মতে যত দ্রুত সম্ভব তার কিডনি অপারেশন প্রয়োজন। আর এজন্য দরকার অন্তত প্রায় ২০ লাখ টাকা। কিন্তু অর্থাভাবে অপারেশন করা সম্ভব হচ্ছে না। ব্যয়বহুল চিকিৎসায় হিমশিম খাচ্ছেন তিনি। তাই সুন্দর পৃথিবীতে স্বাভাবিক জীবন ফিরে পেতে সমাজের সকল হৃদয়বান, বিত্তশালী, দানশীল, সেবামূলক প্রতিষ্ঠানের নিকট সাহায্যের আকুতি জানিয়েছেন এ শিক্ষার্থী ও তার পরিবার। এ ব্যাপারে উপজেলার দপ্তিয়র ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম ফিরোজ সিদ্দিকী জানান, ফাতেমা আক্তার অত্যন্ত মেধাবী ছাত্রী। ছোটবেলা থেকে ধার্মিক প্রকৃতির। কিন্তু বর্তমানে পরিবারটি অসহায় হওয়ায় জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে দিন পার করছেন। তিনি সমাজের বিভিন্ন শ্রেণী-পেশার মানুষের সহযোগিতা কামনা করেন। হাসান শেখ অনুদানের জন্য বিকাশ নগদ পারসোনাল 01748-929613 ডাচ বাংলা ব্যাংক : 1361580018748 অগ্রণী ব্যাংক অ্যাকাউন্ট রমনা শাখা ঢাকা : 0200005797400

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category

© All rights reserved © Doinik Prothom Barta
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102