বিশেষ প্রতিবেদক:
ডিএমপির হাজারীবাগে চলছে গোপন চাঁদাবাজি, সূত্রে জানা যায় হাজারীবাগ এলাকার গনকটুলীর রাসেল ও রুবেল পিতাঃ টাক সলিম ২৪/১ এ গণকটুলি মসজিদ গলি।
সোহেল শিপলু পিতাঃ জল্লা শাহজাহান ২৫/১ গণকটুলি মসজিদ গলি আরও সাথে রয়েছে গুন্ডা সরোয়ার পিতা শাহাবুদ্দিন সহ অজ্ঞাত ও আরও ১০-১২ জন , বিশেষ সুত্রে জানা যায় এদের বিরুদ্ধে রয়েছে হাজারিবাগ থানা সহ রাজধানীর বিভিন্ন থানায় একাধিক মাদক মামলা, পূর্বে এরা গনকটুলী কলোনির মাদক ব্যবসায়ীদের সাথে মাদক কেনা বেচায় ছিল সক্রিয় দাবি এলাকাবাসীর।
এলাকাবাসী ও স্থানীয় ছোট বড় কারখানার মালিকদের অভিযোগ মহাল্লার বিভিন্ন স্থানে জোরপূর্বক প্রবেশ করে এবং থার্টি ফার্স্ট এর বিনোদন কে কেন্দ্র করে চাহিদা মত চাঁদা দাবি করেন আর সেই চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলেই সোহেল, রাসেল, রবিন ওরফে পিচ্চি রবিন, সাগর,শাহিন, মিরাজ,সবুজ, ইব্রাহিম, নাসির, শিপলু,রুবেল, সারোয়ার জানান তারা বিএনপির নেতাকর্মী ও সেই সাথে বাদ দেননি বিএনপির সাবেক কমিশনার মজু সাহেবের কথা মূলত মজু কমিশনারের নাম ভাঙ্গিয়ে এরাই গত ৫ই আগষ্টের পর হতে সুযোগ বুঝে নানা অপরাধের সাথে জড়িত এখানেই শেষ নয় এরা এলাকার বিভিন্ন কারখানাও বাসা বাড়ি হতে ১৬ই ডিসেম্বরের উৎসব পালনে করেন চাঁদাবাজি।
পুনরায় নতুন বছরের আগমনে পুরাতন বছরের বিদায় উৎসব পালনের জন্য ফের চাঁদাবাজির প্রক্রিয়ায় মাঠে সক্রিয় ভাবে চাঁদাবাজি করছে গুটি কয়েক মাদক ব্যবসায়ী প্রশাসনিক তৎপরতার কারণে মাদক ব্যবসায়ীর রূপ পাল্টে বিএনপি লেবাজ ধারণ করেছে এরা ।
সরজমিনে গেলে জানা যায় এরা পূর্বে কিশোর গাং এর সাথে জড়িত ছিল, শুধু তাই নয় এলাকাবাসী জানায় বেড়িবাধ কলার আরৎ কোম্পানি ঘাট ও শেখ রাসেল কলেজের সামনে প্রতিনিয়ত সাধারন পথচারীদের পথ আটকে অস্ত্রের মুখে জিম্মি করে হাতিয়ে নেয় মোবাইল সহ স্বর্ণালংকার ও নগদ অর্থ। তাই এলাকাবাসীর দাবি প্রশাসনের উদ্বোধন ও কর্মকর্তাদের প্রতি দ্রুত এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হোক।