রাজধানীর পুরান ঢাকার চাঁদনী ঘাটে দীর্ঘদিন যাবৎ এক সিএনজি চালক মিরাজ তার সিন্ডিকেটদের সাথে নিয়ে রহমতগঞ্জ ট্রান্সপোর্ট নামক একটি প্রতিষ্ঠান চালু করেন। সেখানে প্রতিদিন রাতের আধারে প্রশাসন ও এলাকাবাসীদের চোখ ফাঁকি দিয়ে ট্রান্সপোর্ট ব্যবসার নামে কারেন্ট জাল, মরণ নাশক নেশা গাজা ওই ইয়াবা পাচারে লিপ্ত থাকেন, গোপন সূত্রে জানা যায় পূর্বে তারই সিন্ডিকেটের একজন দশ কেজি গাজা সহ মাদক মামলায় আটক হন কামরাঙ্গীরচর থানায়।
তারপরও তিনি অবৈধ অর্থের প্রভাবে দিনের পর দিন বছরের পর বছর করে চলছে এই অবৈধ ব্যবসা। গত ২০০১ সনে সরকারি ভাবে পলিথিনকে নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হলেও সন্ত্রাসী ও খুনি মিরাজ কাউকে কোনোভাবে তোয়াক্কা না করে চালিয়ে যান তার সকল অবৈধ ব্যাবসা , শুধু তাই নয় বিশেষ সূত্রে আরও জানা যায় চান্দিঘাট ও পোস্তা এলাকায় রয়েছে তার নিজস্ব এক কিলার বাহিনী। এই মিরাজ এক সময় সিএনজি চালক ছিলেন এবং ইসলামপুর থেকে কাপড়ের গাইড এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর করতেন, আর তার ভিতরেই বহন করতেন মাদক সহ অবৈধ মালামাল।
এভাবেই ধীরে ধীরে গড়ে তোলেন এক বিশাল কিলার বাহিনী, গত ৫ ই আগস্ট ২০২৪ তারিখ সরকার পতনের পর হইতে ব্যাপক ভাবে মাথা চাড়া দেন তিনি, অহেতু ভাবে চকবাজার, সোয়ারীঘাট ও ঈমামগন্জের কিছু প্রভাবশালী ব্যক্তিগনের ব্যাবসার স্থান ও কিছু বাড়িতে হামলা সহ ভাংচুর করে করেন লুটতরাজ। জানা যায় কয়েকটি মার্ডার মামলাও তার বিরুদ্ধে রয়েছে যাহার মামলা নং চকবাজার থানার মামলা নং ১৯, তারিখ -২৬ শে অক্টোবর ২০২৪ ইং ধারা-১৪৩১৪৭/১৪৮/৩২৫/৩২৬/৩০৭/৩৮৪/৫০৬/১০৯/৩৪ পেনাল কোড, ১৮৬০ বিষয়ে মিরাজ এর কাছে জানতে চাইলে তিনি প্রাণ নাশের হুমকি প্রদান করেন।
এবং মিরাজ নিজেকে জাতীয়তাবাদী দলের নেতা হিসেবে দাবি করেন বলেন আমি বিএনপি করি, আমি বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা।সরেজমিনে গেলে যানা যায় অত্র এলাকায় চুরি, ছিনতাই ও চাঁদাবাজির সাথে লিপ্ত মিরাজ গং।