সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৬ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
টাঙ্গাইলের স্রোতস্বিনী সুন্দরী খাল যেন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে নাগরপুরের পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি: ইতিহাস, ঐতিহ্য ও বর্তমান অবস্থা রায়পুরে মাদক বিক্রয় বাধা দেওয়া মারধর ১জন আহত লালমনিরহাটে সাংবাদিকের উপর হামলাকারী মাইদুল গ্রেফতার নতুন বছর কে স্বাগত জানাতে চলছে চাঁদাবাজির হিরিক হাজারীবাগে লালমনিরহাটে ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের গন সমাবেশ অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলে নবগঠিত হলো শ্রমিক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি জাতীয় ইমাম পরিষদের পৌর শাখার পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন; সভাপতি আশরাফুল-সেক্রেটারি কাদির রায়পুর উপজেলার ২ নং ইউনিয়ন বিএনপি সহ সকল অঙ্গ সংগঠনের কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা রায়পুরে বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগ

কয়রায় জামায়াত বিএনপির তালিকা করে প্রশাসনকে দিত লিটু

  • Update Time : শুক্রবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২৪
  • ৫৫ Time View

খুলনা ব্যুরো:

আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে কয়রায় জামায়াত ও বিএনপির নেতাকর্মীদের তালিকা তৈরি করে পুলিশ প্রশাসনকে সরবরাহ করত সাংবাদিক নামধারী তারিক লিটু। সে কারণে গ্রেপ্তার ও হয়রানির শিকার হত নির্যাতিত বিএনপি জামায়াতের সাধারণ কর্মী ও সমর্থকরা।

সাংবাদিক ফোরাম নামে ভুঁইফোড় সংগঠন বানিয়ে মূলত আওয়ামীলীগের এজেন্টা বাস্তবায়ন করার অভিযোগ তার বিরুদ্ধে।স্থানীয় এমপি ও আওয়ামী লীগ নেতাদের লেজুড়বৃত্তি করে ব্যক্তিগত সুবিধা আদায়ে এসব কাজ করত বলে জানা গেছে।

কয়রায় বসবাসরত জামায়াত ও বিএনপি তার এসব অনৈতিক কর্মকান্ডের শিকার হয়।আওয়ামী আমলে নির্যাতন ও হয়রানির শিকার জামায়াত সমর্থক নজরুল ইসলাম বলেন,আওয়ামী লীগ সরকারের সময়ে বাড়িতে থাকা ছিল স্বপ্নের মত। আমি দিনমজুর করে খাই। ১৮ সালের ভোটের আগে আমার এলাকার সাংবাদিক তারিক লিটু আমার নাম পুলিশে দেয়। আমি নাকি নাশকতা করেছি। এজন্য অনেক হয়রানির শিকার হই।

ঘাটাখালি গ্রামের বিএনপি সমর্থক ইয়ার আলি অভিযোগ করেন,লিটু এমপি বাবুর সাথে থাকত। বিভিন্ন নাশকতার মামলায় নাম জুড়ে দেয়ার ভয় দেখিয়ে আমার কাছে চাঁদা দাবি করে। আমি গরীব মানুষ টাকা কোথা থেকে দেব। টাকা না দিতে পারায় পুলিশ দিয়ে আমাকে হয়রানি করে।

এমন বহু অভিযোগ রয়েছে লিটুর বিরুদ্ধে। আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে গোবরা গ্রামে নিরিহ খেটে খাওয়া নারীদের জামাতের কর্মী বানিয়ে প্রপাগাণ্ডা চালিয়ে তাদের গ্রেফতার করানোর হোতা তারিক লিটু বলে অভিযোগ করেছে ভুক্তভোগীরা।

এসব অভিযোগের বিষয়ে তার মুঠো ফোনে ফোন দিয়ে জানতে চাইলে তার ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।

উল্লেখ্য কয়রায় কর্মরত সাংবাদিক ও পেশাজীবিরা তারিক লিটু ও সাংবাদিক ফোরামের অপ-সাংবাদিকতার বিরুদ্ধে বিভাগীয় কমিশনার বরাবর অভিযোগ করে। নানান সময়ে পেশাদার সাংবাদিকদের হয়রানির অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © Doinik Prothom Barta
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102