নিজেস্ব প্রতিবেদকঃ
তথ্য নিয়ে জানা যায়— এই মহিয়সী নারীর নাম রাহাতারা জামান মীম(৩৫) কাবিনামায় তার বাড়ী জামালপুর।এনআইডি অনুযায়ী তার ঠিকানা বগুড়া।
বিগত ২০১৫ সালে মুন্সিগঞ্জের আলমগীরের সাথে তার গুলিস্তান পরিচয়,আলমগীর রাস্তা দিয়ে হাটার সময় এই নারী তাকে পিছন থেকে ডাক দিয়ে বলে ভাই আমার মা বাবা কেই নেই। আমাকে আশ্রয় দেন তখনও এই নারী অন্য স্বামী থেকে তালাকপ্রাপ্তা তা গোপন রেখেছিলো।
এক পর্যায়ে এই নারী আলমগীরকে বিভিন্ন প্রলোভনে তাহার ব্যবসা বানিজ্য দেখে হাতে নিয়ে টেপে ফেলে বিয়ে করতে বাধ্য করে।
বিয়ের পর তাদের দুইটি ছেলে একটি মেয়ে হয়
বড় ছেলে বয়স ৬ বছর ছোট ছেলে ২ বছর আর মেয়ে ৭ মাস,বগুড়ায় আলমগীর মাসে/ তিন মাসে যাওয়া আসা করতো আর এই নারী বাচ্চা কাজের মেয়ের নিকট ফেলে রেখেএকাধিক বন্ধু বান্ধব নিয়ে অবাধে ঘুরে বেড়ায় হোটেল সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে। আলমগীর তাকে বাঁধা দিলে শুরু হয় মারামারি ঝগড়া- বেড়ে যায় দূরত্ব শুরু হয় মনোমালিন্য – বাচ্চাদের জন্য আলমগীরকে দিতে হয় মাসে ২০/ ৩০ হাজার টাকা যাহার লেনদেন হয় এই নারীর ইসলামী ব্যাংকের একাউন্টে।
আলমগীরের টাকায় ২০ লাখ টাকার জিনিস কিনেছেন আছে এসি, ওয়াশিং মেশিন সহ সব কিছু।ডিভোর্স হয়েছে একাধিক বার বিষয়টি আলমগীর কাউকে শেয়ার না করায় তাকে জিম্মি করে হাতিয়ে নিয়েছে প্রায় ৫০ লাখ টাকা। সর্বশেষ ৫/৩/২৪ ইং তারিখ আলমগীরকে এই নারী ডিভোর্স দেন- এই নারী দেশের বিভিন্ন থানায় অভিযোগ মামলা জিডি- আদালতে মামলা দিয়ে মিথ্যা হয়রানি করেছেন বলে জানা যায়
সর্বশেষ কামরাঙ্গীরচর থানায় অভিযোগ করেন স্বামী তাকে ধর্ষণ করেছেন- আলামগীর এর কারখানার আশে পাশে বিভিন্ন লোকজন হাতে নিয়ে কয় দিন পর পর তার কারখানায় হামলা দেয় আর ৮ কোটি টাকা টাকা দাবী করেন।বিগত ২/৬/২৪ ইং তারিখ এই নারী কারখানা ভাঙচুর করে তিন লাখ টাকার ক্ষতি করেন- নগদ দুই লাখ টাকা ও কাগজ পএ চুরি করেন আলমগীর ও তার কর্মচারীদের মারধর করেন। আলমগীর অতিষ্ঠ হয়ে আবার তাকে ডিভোর্স দেন বলে জানান আলমগীর এবং আরো জানান যে, সব-সময় এলাকার ছুটকে নেতা নেশাকুর দের নিয়ে আমাকে খুন করার হুমকি দিচ্ছে এই মহিলা,আলমগীর ও তার পরিবার স্হানীয় প্রশাসন ও কাউন্সিলরদের নিকট নিরপত্তা চায়।
এই বিষয় রাহাতারা জামান মীমের সাথে কথা বলতে চাইলে তার মুডোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।