রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৩ পূর্বাহ্ন
শিরোনাম :
সখীপুরে বনবিভাগকে আর একটি ঘরও ভাঙতে দেওয়া হবে না-এ্যাড আহমেদ আযম খান পাইকগাছায় কারিগরি প্রশিক্ষণের মাধ্যমে মানবসম্পদ উন্নয়নে মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত পাইকগাছায় তৃতীয় শ্রেনী ছাত্রীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগে থানায় মামলা: আসামি গ্রেফতার শ্রমিক দলের কমিটি অনুমোদন ও সালাম পিন্টু’র মুক্তি লাভে নাগরপুরে আনন্দ র‌্যালি লালমনিরহাটে স্বাস্থ্যকর শহর গ্রাম কর্মসূচি উপলক্ষে সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় সভা আমরা বৈষম্যহীন বাংলাদেশ গড়তে চাই কয়রায় কর্মী সম্মেলনে —ডা. শফিকুর রহমান দুই মাস ধরে অনুপস্থিত হাসপাতালের অফিস সহায়ক লালমনিরহাটে নিভৃত্য পল্লীতে পালিত হলো খ্রীষ্টিয় ধর্মের বড়দিন হলুদ সরিষা ফুল যেন প্রকৃতির অপার সৌন্দর্যের লীলা ভূমি ভূয়া সাংবাদিক ও ভূয়া কর্ণেলকে গনপিটুনি

মরিচের জাব পোকা।

  • Update Time : মঙ্গলবার, ২৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • ৪৮ Time View

নীলফামারী প্রতিনিধিঃ মোঃ গোলাম রব্বানী।

জাব পোকা মরিচের মারাত্নক ক্ষতি করে। মরিচের পাতা, ফুল, কচি ফল ও ডগার রস চুষে খায়। এতে মরিচের ফলন নিয়ে হতাশ হন চাষিরা । তাই মরিচের ভালো ফলন পেতে হলে জাব পোকাসহ বিভিন্ন পোকার দমন ব্যবস্থাপনা সম্পর্কে আমাদের জানতে হবে।

মরিচের জাব পোকা:
পরিচিতি:

জাব পোকা অতি ছোট, দেহ নরম ও উজ্জ্বল কাল রংয়ের হয়ে থাকে। পাখাওয়ালা জাব পোকা উড়তে পারে কিন্তু নিম্ফ বা পাখা বিহীন উড়তে পারে না । এরা দল বদ্ধ ভাবে বাস করে।

কারণ: র্পূনাঙ্গ ও নিম্ফ (বাচ্চা) পাতা, ফুল, কচি ফল ও ডগার রস চুষে খায়। অধিক আক্রমণে গাছের বাড়তি কমে যায় এবং ফলন কম হয়। এ পোকা ভাইরাস রোগ ছড়ায়।

ক্ষতির লক্ষণ:
১. পূর্নাঙ্গ ও নিম্ফ পাতা, ফুল কচি ফল ও ডগার রস চুষে খায়।
২. পাতা কুঁকড়ে যায়, গাছের বৃদ্ধি ও ফুল, ফল ধারণ বাধাগ্রস্থ হয়
৩. এ পোকা থেকে নি:সৃত মধুরসে কালো শুটি মোল্ড ছত্রাক জন্মায়।

পোকা দমন ব্যবস্থাপনা :
* প্রাথমিক অবস্থায় শুকনো ছাই প্রয়োগ করা।

* আক্রমণের প্রাথমিক অবস্থায় হাত দিয়ে পিষে মেরে ফেলতে হবে।

* পরিষ্কার পানি জোরে স্প্রে করা ও ক্ষেত পরিষ্কার /পরিচ্ছন্ন রাখা

* লেডি বার্ড বিটলের পূর্নাঙ্গ ও কীড়া (গ্লাব) এবং সিরফিড ফ্লাই এর কীড়া জাব পোকা খায় বিধায় এদের সংরক্ষণ ও সংখ্যা বাড়ানো গেলে জাবপোকা অতিদ্রুত খেয়ে ফেলে।

* হলুদ রঙের ফাঁদ ব্যবহার করা ।

* তামাকের গুড়া (১০গ্রাম) ও সাবানের গুড়া (৫গ্রাম) প্রতি লিটার পানিতে মিশিয়ে ব্যবহার করা।

* আক্রমণের মাত্রা বেড়ে গেলে ইমিডাক্লোরপ্রিড গ্রুপের কীটনাশক (যেমন টিডো/ টিডো প্লাস/ইমিটাফ/গেইন
এডমায়ার/কনফিডর) অনুমোদিত হারে প্রয়োগ করতে হবে।

সাবধানতা:
স্প্রে করার পর ১৫ দিনের মধ্যে সেই সবজি খাবেন না বা বিক্রি করবেন না

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © Doinik Prothom Barta
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102