মঙ্গলবার, ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:৪০ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
উপকূলীয় অঞ্চলে নারী-শিশুর শিক্ষা প্রসারে বড় বাঁধা জলবায়ু পরিবর্তন সখীপুরে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় তিন জনের মৃত্যু টাঙ্গাইলের স্রোতস্বিনী সুন্দরী খাল যেন কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে নাগরপুরের পাকুটিয়া জমিদার বাড়ি: ইতিহাস, ঐতিহ্য ও বর্তমান অবস্থা রায়পুরে মাদক বিক্রয় বাধা দেওয়া মারধর ১জন আহত লালমনিরহাটে সাংবাদিকের উপর হামলাকারী মাইদুল গ্রেফতার নতুন বছর কে স্বাগত জানাতে চলছে চাঁদাবাজির হিরিক হাজারীবাগে লালমনিরহাটে ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলনের গন সমাবেশ অনুষ্ঠিত টাঙ্গাইলে নবগঠিত হলো শ্রমিক দলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি জাতীয় ইমাম পরিষদের পৌর শাখার পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন; সভাপতি আশরাফুল-সেক্রেটারি কাদির

প্রেম মানে না কোনো বাধা, প্রেম বুঝে না কোনো শ্রেণি বা ভেদাভেদ।

  • Update Time : শনিবার, ৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪
  • ৩৯ Time View

মোঃ ইমন খাঁন,হাতীবান্ধা উপজেলা প্রতিনিধি।

লালমনিরহাট এর হাতীবান্ধা উপজেলার ডাউয়াবাড়ি ইউনিয়নের পাটিকাপাড়ায় প্রেমের টানে চলে আসেন কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার তরুণী সাদিয়া খাতুন। জানা যায়, পাটিকাপাড়ার বাসিন্দা হাসানুজ্জামান পেশায় একজন কাঠমিস্ত্রী। তার সঙ্গে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে পরিচয় হয় কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার সাদিয়া খাতুনের।

এপার থেকে ওপারে ফেসবুকে চলে যোগাযোগ।

প্রথমে পরিচয় তারপর বন্ধুত্ব, তারপর আস্তে আস্তে গড়ে ওঠে প্রেম।
তবে কথা থেকেই যায় যে, এ কেমন ভালোবাসা, এ কেমন ভালোলাগা দুচোখে না দেখেই ভালোবাসে তাকে। কোনো এক সময় চিঠি দেওয়া হতো প্রেম আদান প্রদানের জন্য।

কিন্তু এ যুগে এসে পরিবারের চোখ ফাকি দিয়ে ফেসবুক ব্যবহার করে গড়ে উঠেছে প্রেমের সম্পর্ক।

ছেলের পরিবার জানান, বাড়িতে কাউকে না জানিয়ে প্রেমের টানে ২৭ জানুয়ারী রংপুরে প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে আসেন সাদিয়া খাতুন। অন্যদিকে ছেলে এবং মেয়ের পরিবার খুজতে থাকেন তাদের সন্তানদের।
এমন সময় খবর পান যে- হাসানুজ্জামান মেয়ে নিয়ে ঘুরতেছে রংপুরে। তারপর তাদেরকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়। এরপর মেয়ের বাড়িতে খবর দেওয়া হলে তারা ছেলের বাড়িতে হাজির হন মেয়ের পরিবার। তারপর দুই পরিবার বসে মিটমাট করে মেয়েকে তুলে দেন ছেলের পরিবারের হাতে। এবং মেয়েকে পেয়ে খুশি সাদিয়ার পরিবার।
মেয়েকে আদর যত্ন করে তার পরিবারের হাতে তুলে দিতে পেরে খুশি হাসানুজ্জামানের পরিবার।
ছেলের বড় ভাই জানান, ২৭ তারিখে সন্ধার পর তাঁকে খুজতে গিয়ে রংপুরে মেয়ে সহ দেখা যায়,তার পারিপার্শ্বিক দিক চিন্তা করে তাদেরকে বাড়িতে নিয়ে আসা হয়, কিন্তু তাদের উভয়ের কথা তারা একে অপরকে বিয়ে করবে। তারপর মেয়ের পরিবারকে জানানো হলে ৩ দিন পর তারা এসে জানান, মেয়েকে নিয়ে যেতে চায়। তারপর ছেলেপক্ষ চেয়ারম্যান ও ইউপি সদস্যকে ডেকে মিটমাট করেন। এরপর মেয়েপক্ষের সম্মতিক্রমে ছেলে পক্ষ স্টামে স্বাক্ষর নিয়ে মেয়েকে তাদের হাতে তুলে দেয়।

Please Share This Post in Your Social Media

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

More News Of This Category
© All rights reserved © Doinik Prothom Barta
Design & Develop BY Coder Boss
themesba-lates1749691102